ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা
ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা সম্পর্কে আপনি জানেন কি। না জানলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই।
ত্রিফলা হল একাধিক গুণমান সম্পন্ন একটি ভেষজ ঔষধি আয়ুর্বেদ চিকিৎসা শাস্ত্রের যুগ যুগ ধরে এর ব্যবহার হয়ে আসছে,চলুন আজকে ত্রিফলার গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে নেয়া যাকঃ
পেজ সূচিপত্রঃত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা
- ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি কার্যকরী উপকারিতা গুনাগুন
- ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা
- ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা) খাওয়ার সঠিক নিয়ম
- ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা) সেবনের সঠিক মাত্রা
- ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা) প্রতিদিন খাওয়া যায়
- ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)খাওয়ার অপকারিতা
- শেষ কথা ঃত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা
ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি কার্যকরী উপকারিতা গুনাগুন
ত্রিফলা হল একাধিক গুণমান সম্পন্ন একটি ভেষজ উদ্ভিদ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার যুগ যুগ ধরে এর ব্যবহার হয়ে আসছে প্রাচীনকাল থেকে। শরীরের নানা সমস্যা দূর করতে ত্রিফলার ভূমিকা অপরিসীম। তিনটি ফল দিয়ে আয়ুর্বেদিক এই মহা ঔষধটি তৈরি করা বলে একে ত্রিফলা বলা হয়।
আরো পড়ুন:গাজর খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা
এই ওষুধের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল,ল্যাক্সাটিভ,এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং এন্টি ইনফোমেটরি উপাদান বিদ্যমান। অতিরিক্ত মেদ কমানো থেকে শুরু করে ডায়াবেটিকস একাধিক শারীরিক সমস্যা ম্যাজিকের মতো কাজ করে এই ত্রিফলা। এছাড়াও এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা বার্ধক্য রোধ করে চোখে মুখে সহজে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা
ত্রিফলা একটি প্রাচীন ও শক্তিশালী ঔষধি মিশ্রণ যা আমাদের উপমহাদেশের ঐতিহ্যবাহী আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার অত্যন্ত কার্যকারী ভেষজ। এটি ঔষধটি তিনটি ভেষজ গাছের মিশ্রণ থেকে তৈরি আমলকি, হরিতকি এবং বহেরা প্রতিটি গাছের নিজেসঃ ভেষজ গুনাগুন রয়েছে, তবে তা্রা যখন একত্রিত হয় তখন এটি এক অনন্য স্বাস্থ্যকর প্রভাব সৃষ্টি করে।
ত্রিফলার অনেক ঔষধি গুন রয়েছে যা মানব শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে চলুন এবারত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করি ঃ
হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে ঃ হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে ত্রিফলা একটি কার্যকারী ভেষজ। বিশেষ করে যারা পেটের সমস্যা বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন ত্রিফলার চুণ খাওয়া শুরু করুন অতি তাড়াতাড়ি উপকার পাবেন। পেট খারাপ এবং ডায়রিয়ার মত সমস্যাকে সমাধান করতে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক চামচ ত্রিফলার চুণ ও একটু বেশি পানি খান। রাতে ঘুমানোর আগে এক চামচ ত্রিফলার চূর্ণ খান হজমের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
দৃষ্টিশক্তি উন্নতি করতে ঃ দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে ত্রিফলা একটি কার্যকারী মাহা ঔষধ। ত্রিফলা চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নত করে এবং চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে চোখের যে কোন ইনফেকশন দূর করতে ত্রিফলা খেতে পারেন অথবা এটি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলুন। এক চামচ ত্রিফলা জন্য গরম পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন সকালে মিশ্রণটি ছেঁকে নিয়ে চোখ পরিষ্কার করে নিন এভাবে দৃষ্টি শক্তি উন্নত হবে এবং চোখের সংক্রমণ হওয়ার ভয়ও থাকবে না।
শরীরের অতিরিক্ত ওজন/মেধ কমাতেঃ আপনার শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমেছে, তাহলে রোজ সকালে লেবু পানি শরীরচর্চা ডায়েট করেও কোন লাভ হচ্ছে না। তাহলে একবার ত্রিফলার ব্যবহার করে দেখুন বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে ওজন কমাতে ত্রিফলা ম্যাজিক এর মত কাজ করে, এর মধ্যে উপস্থিত এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান এবং হাইড্রোক্সিল এবং নাইট্রিক অক্সাইড রেডিকেল ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিনিয়ত ত্রিফলার জন্য খেলে হজম ভালো হয় শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমে যায় স্বাভাবিকভাবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পেতেঃ প্রতিদিন রাতে কুসুম গরম পানির সাথে দুই চা চামচ ত্রিফলা খান কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা আর থাকবে না। ত্রিফলা খাওয়ার পরে আর কিছু খাবেন না চাইলে আধাঘন্টা পরে পানি খেতে পারেন কিছুদিনের মধ্যে ভালো ফল অবশ্যই পাবেন।
ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে ঃ ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া যেকোনো পরজীবী সংক্রমনের প্রতিরোধক হিসেবে ত্রিফলা অত্যন্ত কার্যকারী। নিয়মিত ত্রিফলা খান ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে দূরে থাকুন।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ঃ বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে নিয়মিত ত্রিফলা খেলে শরীরের পুষ্টিকর উপাদানের মাত্রা বেড়ে যায়, আর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায় ঘন ঘন অসুখ-বিসুখের সম্ভাবনা কমে যায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ত্রিফলা একটি কার্যকারী ভেষজ ঔষধ। এটি ইনসুলিন হরমোন এর উপর কাজ করে। রক্ত স্রোতে গ্লুকোজ জমা হওয়া এবং বিমুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
হাড় ও গাটের ব্যথা দূর করতে ঃ এটি আর্থ্রাইটিসের সমস্যা কমাতে সহায়তা করে। যারা হাঁটুর ব্যথায় ভুগছেন তারা নিয়মিত ত্রিফলা খাওয়া শুরু করুন দেখবেন অল্প দিনের মধ্যেই ব্যথা ভালো হয়ে গেছে।
দাঁত ও মাড়ির সমস্যা দূর করতে ঃ দাঁত এবং মাড়ির সমস্যায় ত্রিফলা কার্যকরী একটি ভেষজ ওষুধ। এর মধ্যে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট,এনটিইনফোরম্যাটারি এবং এন্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান দাঁতের সমস্যা দূর করতে এবং দাঁতের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। এটি দাঁত ও মাটির সমস্যা এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে অত্যন্ত কার্যকারী।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে ঃ একটি গবেষণায় দেখা গেছে ২০১৫ সালে ক্যান্সার সেলের গ্রোথ ও তার ওপর ত্রিফলার প্রভাব। ওই গবেষণায় উপলব্ধি হয়েছে যে নিয়মিত খালি পেটে ত্রিফলা খেলে শরীরের ক্যান্সার সেল জন্মানোর সম্ভাবনা কমে যায়। যদিও জন্ম নেয় তাহলে সেটির বৃদ্ধি আটকায়। এভাবেই এই মরণ রোগকে ধারের কাছেও আসতে দেয় না ত্রিফলা।
ত্বক ভালো রাখতে ঃ ত্বক ভালো রাখতে ত্রিফলার কার্যকারী ভেষজ গুণ রয়েছে। যে কোন ক্ষত খুব তাড়াতাড়ি সারিয়ে তোলে ত্বকের কালচে ভাব দূর করে ত্বক সুন্দর করে তুলে এবং বয়সের চাপ কমিয়ে দেয়।
ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা) খাওয়ার সঠিক নিয়ম
ত্রিফলা চূর্ণ একটি প্রাকৃতিক এবং প্রাচীন ঔষধ যা শরীরের বিভিন্ন উপকারে আসে এটি সাধারণত হজম রক্তশ্তদ্দি, ওজন কমানো ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ব্যবহার করা হয়। এর ব্যবহারের উপায় এবং পরিমাণ বিভিন্ন হতে পারে তবে চলুন এখন নিচে এর ব্যবহার আলোচনা করিঃ
- এক চা চামচ ত্রিফলা রং চূর্ণ এক গ্লাস গরম পানিতে মিশিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিটে রেখে দিন, এরপরে এটি ছেঁকে থেকে সরাসরি পান করুন এটি প্রতিদিন সকালে খাওয়া ভালো
- এক চা চামচ ত্রিফলা চূর্ণ গরম দুধের সাথে মিশিয়ে সেবন করতে পারেন।
- এক চা চাম ত্রিফলা চূর্ণ এক চা চামচ মধু এবং গরম পানির সাথে মিশিয়ে সেবন করতে পারেন।
- এক চা চামচ ত্রিফলা চূর্ণ একটি ছোট গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে সরাসরি খেতে পারেন।
- এক চা চামচ ত্রিফলা চুনের সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এটি ত্বকে লাগিয়ে ১৫- ২০ মিনিট রেখে দিন এরপরে ধুয়ে ফেলুন।
ত্রিফলা চূর্ণ একটি প্রাকৃতিক উপাদান হওয়ায়, এর নিয়মিত ব্যবহারে শরীরে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে এটি সঠিক ব্যবহার এবং পরিমাণ নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা) সেবনের সঠিক মাত্রা
খালি পেটে অথবা খাবার খাওয়ার কিছু আগে খাওয়া যেতে পারে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। সাধারণত এক চামচ ত্রিফলা পাউডার গরম পানি সাথে মিশিয়ে চায়ের মত করে দিনে দুইবার। মধু অথবা ঘি এর সঙ্গে দুবার খেতে পারেন। তবে সবার ক্ষেত্রে এই মাত্রা এক নাও হতে পারে। শরীরের আকার,আয়তন,বয়স,লিঙ্গ এবং শারীরিক অবস্থার উপর ত্রিফলা খাওয়ার পরিমাণ তারতম্য হতে পারে।
ত্রিফলা যেমন শারীরিক উপকার রয়েছে, ঠিক তেমনি মাত্রা অতিরিক্ত সেবন করলে এর নানা শারীরিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে ।তাই সবচাইতে উত্তম হলো ত্রিফলা খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা) প্রতিদিন খাওয়া যায়
ত্রিফলা কি প্রতিদিন খাওয়া যায়। এই প্রশ্নের উত্তরে আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞরা বলেছেন হ্যাঁ ত্রিফলা প্রতিদিন খাওয়া যায়, এবং এটি সাধারণত স্বাস্থ্য উন্নতির জন্য উপকারী। তবে এর ব্যবহার সঠিক পরিমাণ এবং সঠিকভাবে করা উচিত ।কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে এটি কিছু শরীরের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
আরো পড়ুন:সোনা পাতা খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন
ত্রিফলার বহুমুখী স্বাস্থ্যগুণ থাকার কারণে অনেকে এটি প্রতিদিন খাদ্য ভাসে অন্তর্ভুক্ত করে থাকেন। ত্রিফলা প্রতিদিন খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী তবে সঠিক পরিমাণ এবং সঠিক সময়ে সেবন করতে হবে।
ত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)খাওয়ার অপকারিতা
ত্রিফলা সাধারণত প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর একটি উপাদান, কিন্তু অতিরিক্ত বা অযথা ব্যবহারে এর কিছু অপকারিত ও অসুবিধা হতে পারে চলুন এবারে এর অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা যাক ঃ
- ত্রিফলা হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে। কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে ত্রিফলা সেবন করলে পেটের সমস্যা যেমন ডায়রিয়া বা অতিরিক্ত মলত্যাগ হতে পারে।
- যদি কেউ ডায়রিয়া বা মল ঘনত্ব বাড়ানোর সমস্যায় ভুগছেন তবে ত্রিফলা পরিমাণে কম খাওয়ায় উত্তম।
- অতিরিক্ত ত্রিফলা খেলে পেটে অতিরিক্ত গ্যাস তৈরি হতে পারে যা গ্যাস্ট্রিক সমস্যা তৈরি করবে।
- গর্ভবতী মহিলারা ত্রিফলা সেবনের আগে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ত্রিফলা খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
- আপনি যদি ত্রিফলা সেবন করেন কোন অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া অনুভব করেন তবে এটি বন্ধ করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- কোন কোন মানুষের ক্ষেত্রে ত্রিফলা খাওয়ার পর অতিরিক্ত ক্লান্তি বা শরীর দুর্বলতা অনুভব করতে পারেন। বিশেষত যখন আপনি বেশি পরিমাণে ত্রিফলা গ্রহণ করবেন।
ত্রিফলা অত্যন্ত কার্যকরী একটি প্রাকৃতিক উপাদান, তবে এর অতিরিক্ত বা অযথা ব্যবহারের কিছু অপকারিতা হতে পারে। সুতরাং ত্রিফলা ব্যবহারের আগে সঠিক পরিমাণ এবং সময় নির্ধারণ করা উচিত। যাদের কোন শারীরিক সমস্যা বা বিশেষ অবস্থা রয়েছে তাদের জন্য ত্রিফলা ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।
শেষ কথা ঃত্রিফলার(আমলকি,হরিতকি ও বহেরা)ঔষধি ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা
ত্রিফলা একটি শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপাদান যা আমাদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। ত্রিফলার অনন্য বৈশিষ্ট্য গুলি একে এক অত্যন্ত কার্যকারী এবং প্রয়োজনে স্বাস্থ্য সম্মত প্রতিকার হিসেবে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় প্রতিষ্ঠিত করেছে। তবে অবশ্যই এর ব্যবহার শুরু করার আগে একটি স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত বিশেষ করে যদি আপনি কোন নির্দিষ্ট রোগে ভুগে থাকেন।
আশা করছি বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে ত্রিফলার গুণাগুণ আলোচনা করতে সক্ষম হয়েছি। আমার আর্টিকেলটা যদি আপনাদের ভালো লাগে অবশ্যই পরিচিতদের মধ্যে শেয়ার করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url